আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী বলেন, ‘বয়স বাড়ানোর বিষয়টি যৌক্তিক। বয়স বাড়লে কোনো বৈষম্য হবে না। পৃথিবীর অনেক জায়গায় চাকরিতে প্রবেশের বয়স বেশি। ছেলেদের ৩৫ আর মেয়েদের ক্ষেত্র ৩৭ সুপারিশ করা হয়েছে।’আর্থ-সামাজিক দিক বিবেচনায় এই সুপারিশ করা হয়েছে বলেও জানান মুয়ীদ চৌধুরী। বলেন, ‘আমরা নতুন কোনো বিষয় আবিষ্কার করি নাই। এটা পৃথিবীর অনেক দেশেই আছে। মেয়েরা যেন সব দিক থেকে অগ্রাধিকার পায় সেদিকে নজর দেওয়া হয়েছে। এছাড়া, আমাদের নারী কর্মকর্তার সংখ্যা তুলনামূলক কম। কোটা আছে, কিন্তু অতটা ফুলফিল হয় না এখনও।’
অবসরের বিষয়ে কোনো সুপারিশ করা হয়নি বলেও জানান মুয়ীদ। তিনি বলেন, ‘এখন যারা অবসরে যাবে তাদের তো প্রয়োজন নাই। এখন এটা বিবেচনার বা চিন্তার প্রয়োজন নাই।’