মিশরীয় ও সিন্ধু সভ্যতা, মহাস্থানগড়, ময়নামতি, শালবন বিহার, পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার ও আহসান মঞ্জিলসহ প্রাগৈতিহাসিক ও ঔপনিবেশিক যুগের বিভিন্ন স্থাপত্যেও রেপ্লিকা এবং প্রত্নতাত্ত্বিক বিভিন্ন নিদর্শন প্রদর্শিত হয়েছে কুমিল্লা বিশ^বিদ্যালয়ে (কুবি)। রোববার প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের সহযোগী সংগঠন আর্ট অ্যান্ড হ্যারিটেজ সোসাইটির উদ্যোগে প্রত্নতত্ত্ব সপ্তাহ উপলক্ষে এ প্রদর্শনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এর আগে শোভাযাত্রা ও কেক কেটে প্রত্নতত্ত্ব সপ্তাহের উদ্ধোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন। তিনি বলেন, এই ধরনের আয়োজন ইতিহাসের বিভিন্ন ঘটনা সম্পর্কে বিস্তৃত জ্ঞান সৃষ্টিতে সহায়তা করবে। এটা প্রত্নতত্ত্বের উন্নয়ন জানার পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদাও বৃদ্ধি করবে।
প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের ছাত্র উপদেষ্টা ড. মাহমুদুল হাসান খান বলেন, প্রত্নতত্ত্ব প্রর্দশনীর মাধ্যমে মানুষের আর্বতনের বিভিন্ন দিক ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। যারা এখানে আসবে তারা, ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে শৈল্পিক ধারণা পাবে।
প্রর্দশনী উদ্ধোধন অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান, বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. মনিরুজ্জামান, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা কার্যালয়ের পরিচালক ড. মোহা হাবিবুর রহমান, প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) কাজী ওমর সিদ্দিকী, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. মুহাম্মদ সোহরাব উদ্দিন, আর্ট এন্ড হেরিটেজ সোসাইটির সহ-সভাপতি মেহেদী হাসান মুরাদ, সাধারণ সম্পাদক রাজিব খানসহ বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।