বুধবার (২ এপ্রিল) স্থানীয় সময় বিকেল চারটায় হোয়াইট হাউসে এক সাংবাদিক সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
যুক্তরাষ্ট্রে বছরে বাংলাদেশের রপ্তানি হয় প্রায় আট দশমিক চার বিলিয়ন (৮৪০ কোটি) ডলার, যা প্রধানত তৈরি পোশাক। গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাক রপ্তানি দাঁড়ায় সাত দশমিক ৩৪ বিলিয়ন (৭৩৪ কোটি) ডলারে।
দিনটিকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘অর্থনৈতিক স্বাধীনতা দিবস’ অভিহিত করে ট্রাম্প বক্তব্যের শুরুতে বলেন, কয়েক দশক ধরে আমাদের দেশকে দূরের ও কাছের বন্ধু ও শত্রু নির্বিশেষে বিভিন্ন দেশ লুট এবং ধ্বংস করেছে।
কোন দেশের পণ্যে কতো শুল্ক
- ভারত ২৬ শতাংশ
- পাকিস্তান ২৯ শতাংশ
- চীন ৩৪ শতাংশ
এছাড়া
- ইউরোপিয় ইউনিয়নের পণ্যে২০ শতাংশ
- ভিয়েতনামের পণ্যের ৪৬ শতাংশ
- শ্রীলঙ্কার পণ্যে ৪৪ শতাংশ
- তাইওয়ানের পণ্যে ৩২ শতাংশ
- জাপানের পণ্যে ২৪ শতাংশ
- দক্ষিণ কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ
- থাইল্যান্ডের পণ্যে ৩৬ শতাংশ
- সুইজারল্যান্ডের পণ্যে ৩১ শতাংশ
- ইন্দোনেশিয়ার পণ্যে ৩২ শতাংশ
- মালয়েশিয়ার পণ্যে ২৪ শতাংশ
- কম্বোডিয়ার পণ্যে ৪৯ শতাংশ
- যুক্তরাজ্যের পণ্যে ১০ শতাংশ
- দক্ষিণ আফ্রিকার পণ্যে ৩০ শতাংশ
- ব্রাজিলের পণ্যে ১০ শতাংশ
- সিঙ্গাপুরের পণ্যে ১০ শতাংশ
- ইসরায়েলের পণ্যে ১৭ শতাংশ
- ফিলিপাইনের পণ্যে ১৭ শতাংশ
- চিলির পণ্যে ১০ শতাংশ
- অস্ট্রেলিয়ার পণ্যে ১০ শতাংশ
- তুরস্কের পণ্যে ১০ শতাংশ
- কলম্বিয়ার পণ্যে ১০ শতাংশ
- মিয়ানমারের পণ্যে ৪৪ শতাংশ
- লাওসের পণ্যে ৪৮ শতাংশ
- মাদাগাস্কারের পণ্যের ওপর ৪৭ শতাংশ
একই সঙ্গে সব ধরনের বিদেশি গাড়ি আমদানিতে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্রে।