গোকর্ণ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ শাহীন বলেন, ‘শামসুল হুদা মাঠে গিয়েছিলেন ধানি জমি দেখতে। বিকেলে বজ্রপাতের পর তার মরদেহ মাঠে পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেন।’
এদিকে ভলাকুট ইউনিয়নের হামিদা বেগম (৫০) নামে এক নারী ধান শুকাতে গিয়ে বজ্রপাতে আহত হয়েছেন। তার কণ্ঠনালী পুড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসকরা। তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান তারা।
নাসিরনগর ইউএনও শাহিনা নাসরিন বলেন, ‘বজ্রপাতে একদিনে তিনজনের মৃত্যুর খবর খুবই মর্মান্তিক। এ ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় জনগণকে আরও সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।’
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. খায়রুল আলম জানান, নিহতদের পরিবারের অভিযোগ না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।