লালমাই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দ দেওয়ার সময় কুমিল্লার সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও লালমাই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনী রিটার্নিং কর্মকর্তা মঞ্জুরুল আলম বলেন,গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগে ১৩৩ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ইসি মহোদয় ব্যবস্থা গ্রহন করার নির্দেশ দিয়েছে।সেই বিষয়টির দিকে সকল প্রার্থী খেয়াল রেখে সঠিকভাবে কাজ করবেন।যদি আপনারা অপ্রীতিকর কোনো ঘটনা ঘটান তাহলে আমাদেরও চাকরি থাকবেনা।
তিনি আরও বলেন,নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ করতে যতটুকু প্রয়োজন আমরা ততটুকু ব্যবস্থা গ্রহন করবো।আচরন বিধিমালা কেউ লঙ্ঘন করলে,নির্বাচনী আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহন করবো।মঙ্গলবার (২৮ শে ফেব্রুয়ারি) রিটার্নিং কর্মকর্তার সম্মেলন কক্ষে তিনি এসব কথা বলেন।
লালমাই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৩জন চেয়ারম্যান প্রার্থীর মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনিত প্রার্থী হাজী কামরুল হাসান শাহিন(নৌকা) স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মমিন মজুমদার(আনারস),স্বতন্ত্র হারুনুর রশীদ মজুমদার (কাপ পিরিচ)।ভাইস চেয়ারম্যান পদে আবদুল মোতালেব(তালা),কাজী কামরুল হাসান ভুট্টু (টিউবওয়েল),মিজানুর রহমান মজুমদার (চশমা),মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মাহমুদা আক্তার (ফুটবল),নাজমা আক্তার (পদ্মফুল),মধু ছন্দা বনিক (কলস)।
এছাড়াও আরো অনেকে হাইকোর্টে রিট করে প্রার্থীতা ফিরে পেয়েছেন। কিন্তু তাদের কাগজপত্র এখনো রিটার্নিং কর্মকর্তার নিকট না আসায় আসলে আজ তাদের প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়নি।যখন আসবে তখন দেওয়া হবে বলে ঘোষনা দেন সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন লালমাই উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার সৈয়দা সাদিকা সুলতানাসহ আরো অনেকে।