খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) এ তথ্য জানিয়েছেন।
এমন প্রেক্ষাপটে নেতা-কর্মী ও দেশের মানুষ কেউ যেন নিজের হাতে আইন তুলে না নেন সেটিও বলেছিলেন খালেদা জিয়া। প্রতিহিংসাপরায়ণ হতে বারণ করে দেন।
খালেদা জিয়া ব্যক্তিগতভাবে মনে করেন, আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের জন্য দল যাতে সবটুকু সামর্থ্য নিয়ে তাদের পাশে দাঁড়ায়।
জাহিদ হোসেন বলেন, ম্যাডাম খালেদা জিয়া মহাসচিবসহ সিনিয়র নেতাদের পঙ্গু ও চক্ষু হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। চেয়ারপারসন এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নির্দেশে তাদের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছি।
এদিকে, ৭ দিন রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পর গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় বাসায় ফিরেছেন খালেদা জিয়া। মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে বাসায় নেওয়া হয়। দীর্ঘদিন ধরেই তিনি লিভার সিরোসিস, হৃদরোগ, ফুসফুস ও কিডনি জটিলতা, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছেন।