গুরুতর আহত তিনজনকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যরা কুমিল্লা সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসা নিয়েছেন।
আহত বিএনপি নেতা কাজী নূর আহমেদ শরীফ
আহতরা হলেন কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও উপজেলার উত্তর দুর্গাপুর ইউনিয়নের কৃষ্ণনগর এলাকার বাসিন্দা কাজী নূর আহমেদ শরীফ, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ও দক্ষিণ দুর্গাপুর এলাকার আবদুল হান্নান, একই এলাকার বিএনপি কর্মী গোলাম মোস্তফা, সুজন, আবু ইউসুফসহ অন্তত ৬ জন।
কাজী নূর আহমেদ বলেন, ‘কাইয়ুম ও তাঁর ভাই রাশেদসহ দলবল নিয়ে আমাদের ওপর হামলা চালান। তাঁদের উদ্দেশ্য ছিল আমাকে হত্যা করা । আমি বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতাদের কাছে এই ঘটনার বিচার চাই।’
এ বিষয়ে আজ শনিবার সকালে বিএনপি নেতা রেজাউল কাইয়ুম বলেন, ‘রাজনীতিতে ষড়যন্ত্র থাকবে, এটা স্বাভাবিক। কিন্তু এখন যেটা হচ্ছে সেটা নোংরা ষড়যন্ত্র। তাঁরা ষড়যন্ত্র করে আমার ওপর দোষ চাপাচ্ছেন। বিএনপির বিভাগীয় ওই অনুষ্ঠানে যেতে কাউকে নিষেধ করিনি আমি। আমি সবাইকে বলেছি দলে দলে অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য। এখন তাঁরা আমাকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছেন, যেন সামনে আমি উপজেলা নির্বাচন করতে না পারি।’
কেন্দ্রীয় বিএনপির ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক এবং কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আমিন উর রশিদ ইয়াছিন বলেন, ‘আমরা বিষয়টি খোঁজ নিয়ে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করছি।’ জেনে আপনাদের বলব।
কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিনুল ইসলাম বলেন, ‘বিএনপির দুই পক্ষের ঝামেলার খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পরে পরিস্থিতি শান্ত হয়।