দ্বিতীয় মামলায় স্ত্রী কাশমিরি কামাল ও স্বামী আ হ ম মুস্তফা কামালকে আসামি করা হয়েছে। মামলায় তাদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রভাব ও আর্থিক সহায়তায় জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ৪৪ কোটি ১১ লাখ ৬২ হাজার ১৪৬ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এ ছাড়া তার বিরুদ্ধে ২৬ কোটি ৬৪ লাখ ১ হাজার ১৩৩ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে। তৃতীয় মামলায় কাশফি কামাল ও তার বাবা মুস্তফা কামালকে আসামি করা হয়েছে। মামলায় কাশফি কামালের নামে ৩১ কোটি ৭৮ লাখ ৮৩ হাজার ১৯৫ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ পাওয়া যায়। এ ছাড়া তিনি নিজ ও ব্যবসায়িক ৩৮টি অ্যাকাউন্টে মোট ১৭৭ কোটি ৪৮ লাখ ২৩ হাজার ৫৪৮ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন।
চতুর্থ মামলায় নাফিসা কামালের নামে ৬২ কোটি ১৪ লাখ ৭৭ হাজার ৫১৬ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ পাওয়া যায়। এ ছাড়া তার নামে ব্যক্তিগত ও ব্যবসায়িক ১৭টি অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে মোট ১৯৯ কোটি ২৩ লাখ ৪০ হাজার ৫৪৭ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে। তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন-২০০৪ এর ২৭(১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন-১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় মামলাগুলো করা হয়েছে।