ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ আগেই এ হামলার নির্দেশ দিয়েছিলেন। তারা বলেছেন, হামাসের কাছ থেকে বন্দিদের মুক্তির দাবি এবং পূর্বে প্রস্তাবিত চুক্তি প্রত্যাখ্যানের পর ইসরায়েল এই হামলা চালিয়েছে। ভবিষ্যতে হামাসের বিরুদ্ধে আরও শক্তিশালী সামরিক পদক্ষেপ নেবে তারা।
এদিকে হামাস এ হামলাকে একটি বিশ্বাসঘাতকতা হিসেবে উল্লেখ করেছে। সংগঠনটি জানিয়েছে, ইসরায়েল তাদের চুক্তি ভঙ্গ করেছে এবং এখন বন্দি ইসরায়েলি সেনাদের অনিশ্চিত ভবিষ্যতের মুখে পড়তে পারে।
এদিকে, গাজার অবস্থা অত্যন্ত খারাপ হয়ে পড়েছে। ৭ অক্টোবর ২০২৩ থেকে শুরু হওয়া যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ৪৮ হাজার ৫২০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে বেশিরভাগই নিরীহ বেসামরিক নাগরিক। গাজার প্রায় ২১ লাখ মানুষ বেশিরভাগই একাধিকবার বাস্তুচ্যুত হয়েছে এবং শহরের ৭০ শতাংশ ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। শুধু তাই নয়, গাজার স্বাস্থ্য, পানি, ও স্যানিটেশন ব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবে ভেঙে পড়েছে এবং খাদ্য, জ্বালানি, ও ওষুধের সংকট তীব্র হয়েছে। তথ্য: বিবিসি, আলজাজিরা