কুমিল্লায় ৮দেশের গবেষকদের দুইদিন ব্যাপী আন্তর্জাতিক কনফারেন্স

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশ: ১ বছর আগে

কুমিল্লায় ৮দেশের গবেষকদের নিয়ে ৩ ও ৪ ডিসেম্বর ব্যবসা, উদ্ভাবন এবং সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ে এ আন্তর্জাতিক কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হবে। বিশ^ব্যাপী করোনা পরবর্তী সময়ে ঘুরে দাঁড়ানোর কৌশল নির্ধারণ এই কনফারেন্সের মূল প্রতিপাদ্য। কনফারেন্সে বাংলাদেশ, ভারত, মালয়েশিয়া, ওমান, জাম্বিয়া, রাওয়ান্ডা ও ইসওয়াতিনিসহ বিশে^র আটটি দেশের গবেষকরা অংশ নিবেন। কনফারেন্সের আয়োজন করা হয় সিসিএন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের মিলনায়তনে। সিসিএন বিশ^বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য ও কনফারেন্সের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. আলী হোসেন চৌধুরী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন। উদ্বোধন করবেন বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মেসবাহউদ্দিন আহমেদ। ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে কনফারেন্সের থিম স্পিকার হিসেবে সংযুক্ত হবেন মালদ্বীপের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ড. আবদুল্লা রাশিদ আহমেদ।

আমন্ত্রিত আলোচক হিসেবে সংযুক্ত হবেন আমেরিকা ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান ফ্লিন্টের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের  অধ্যাপক ড. কামরুল এইচ. মজুমদার। বিশেষ অতিথি থাকবেন মালয়েশিয়া বাইনারি ইউনিভার্সিটি অব ম্যানেজমেন্ট এ্যান্ড এন্ট্রিপ্রিনিউরশিপের গ্র্যাজুয়েট স্কুলের ডিন অধ্যাপক ড. আসিফ মাহবুব করিম। সমন্বয় করবেন কনফারেন্সের প্রধান পৃষ্ঠপোষক সিসিএন বিশ^বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান মো. তারিকুল ইসলাম চৌধুরী।

দুইদিন ব্যাপী কনফারেন্সের দ্বিতীয় দিন ৪ ডিসেম্বর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মেসবাহউদ্দিন আহমেদ। গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত থাকবেন কুমিল্লা বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন।
সিসিএন বিশ^বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রফেসর ড. আলী হোসেন চৌধুরী বলেন,বিশ^বিদ্যালয়ে গবেষণা কাজ একটি প্রধান বিষয়। এ অঞ্চলে এধরণের আন্তর্জাতিক সম্মেলন প্রথম। এখানে ৬২টি প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হবে। আমরা চাই এই গবেষণা কাজ গুলো বেশি করে হোক। এর মধ্য দিয়ে দেশের সার্বিক অবস্থা নতুনভাবে মূল্যায়নের সুযোগ হবে।

সিসিএন বিশ^বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান মো. তারিকুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, গবেষণা কার্যক্রম ব্যতীত মূলত রাষ্ট্রীয় উন্নয়ন সম্ভব নয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রায় বলে থাকেন আমাদের রাষ্ট্রের বিভিন্ন সেক্টরে গবেষণা কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হবে। এই অঞ্চলে বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমি গবেষণা কাজ চালিয়ে আসছে। আমরাও সে ধারায় গবেষণাকে গুরুত্ব দিচ্ছি। সমাজের,রাষ্ট্রের বিভিন্ন পর্যায়ের যে সমস্যা আছে তা নিয়ে গবেষকরা যে কাজ করছেন তার ফলাফল বিভিন্ন দপ্তরে পৌঁছে দিবো।