নাঙ্গলকোটে বন্যায় ভেসে গেছে খামারির স্বপ্ন

নাঙ্গলকোট প্রতিনিধি :
প্রকাশ: ৯ মাস আগে

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটের রায়কোট উত্তর ইউনিয়নের শ্রীরামপুর গ্রামের হামিদ মৎস্য খামারের প্রায় ৯ একর জলাভূমির মাছ বন্যার পানিতে ভেসে গেছে। এতে প্রায় ২ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন খামারের স্বত্বাধিকারি আব্দুল হান্নান।

জানা যায়, নাঙ্গলকোটের হামিদ মৎস্য খামারের মালিক আব্দুল হান্নান দীর্ঘ প্রবাস জীবন শেষে দেশে ফিরে মৎস্য চাষ ও মৎস্য ফিডের ব্যবসায় শুরু করেন। এবারের বন্যায় তার প্রায় ৯ একর জলাভূমিতে চায করা বিভিন্ন প্রজাতির মাছ পানিতে ভেসে গেছে। এছাড়াও সে মৎস্য ফিড ব্যবসায় বিভিন্ন খামারির নিকট ফিড বিক্রয় বাবদ ২ কোটি টাকা পাওনা আছে। টাকা পাওয়া খামারিদের সকলের খামার পানিতে ভেসে যাওয়ায় তার টাকা পাওয়ার বিষয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। আব্দুল হান্নান ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সহযোগীতা কামনা করেন ।

খামারের মালিক আব্দুল হান্নান বলেন, নিজের পুঁজি, ব্যাংক ঋণ, বিভিন্ন খাদ্য ব্যবসায়ীদের টাকা ও ধারদেনা করে ৯ একর জলা ভূমিতে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ চাষ করেছি। অকষ্মিক বন্যায় আমার প্রায় ২ কোটি টাকার মাছ ভেসে গেছে। আমি এখন দিশেহারা। আমার এ বিপদে সরকার ও সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগীতা কামনা করছি।

নাঙ্গলকোট উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ইসরাত জাহান বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত খামারি লিখিত আবেদন করলে বিষয়টি উর্ধ্বতন কতৃপক্ষকে অবহিত করে সহযোগিতার বিষয়ে চেষ্টা চালিয়ে যাব।

নাঙ্গলকোট প্রতিনিধি :

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটের রায়কোট উত্তর ইউনিয়নের শ্রীরামপুর গ্রামের হামিদ মৎস্য খামারের প্রায় ৯ একর জলাভূমির মাছ বন্যার পানিতে ভেসে গেছে। এতে প্রায় ২ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন খামারের স্বত্বাধিকারি আব্দুল হান্নান।

জানা যায়, নাঙ্গলকোটের হামিদ মৎস্য খামারের মালিক আব্দুল হান্নান দীর্ঘ প্রবাস জীবন শেষে দেশে ফিরে মৎস্য চাষ ও মৎস্য ফিডের ব্যবসায় শুরু করেন। এবারের বন্যায় তার প্রায় ৯ একর জলাভূমিতে চায করা বিভিন্ন প্রজাতির মাছ পানিতে ভেসে গেছে। এছাড়াও সে মৎস্য ফিড ব্যবসায় বিভিন্ন খামারির নিকট ফিড বিক্রয় বাবদ ২ কোটি টাকা পাওনা আছে। টাকা পাওয়া খামারিদের সকলের খামার পানিতে ভেসে যাওয়ায় তার টাকা পাওয়ার বিষয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। আব্দুল হান্নান ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সহযোগীতা কামনা করেন ।

খামারের মালিক আব্দুল হান্নান বলেন, নিজের পুঁজি, ব্যাংক ঋণ, বিভিন্ন খাদ্য ব্যবসায়ীদের টাকা ও ধারদেনা করে ৯ একর জলা ভূমিতে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ চাষ করেছি। অকষ্মিক বন্যায় আমার প্রায় ২ কোটি টাকার মাছ ভেসে গেছে। আমি এখন দিশেহারা। আমার এ বিপদে সরকার ও সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগীতা কামনা করছি।

নাঙ্গলকোট উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ইসরাত জাহান বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত খামারি লিখিত আবেদন করলে বিষয়টি উর্ধ্বতন কতৃপক্ষকে অবহিত করে সহযোগিতার বিষয়ে চেষ্টা চালিয়ে যাব।