পরে ২০ সেপ্টেম্বর সাকিব ও তার সহযোগীরা ওই ছাত্রীকে অপহরণ করে মাইক্রোবাস যোগে গাজীপুরের কোনাবাড়ী উপজেলার একটি বাড়িতে আটকে রেখে ধর্ষণ করে সাকিব। পরে পরিবারের লোকজন ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করে।
র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার মাহমুদুল হাসান জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সাকিব ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে।