প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশ: ৪ সপ্তাহ আগে







গত ১৯ মে ২০২৪ ইং তারিখে কুমিল্লা থেকে প্রকাশিত দৈনিক আমাদের কুমিল্লা,  ঢাকা থেকে প্রকাশিত বাণিজ্য প্রতিদিন ও কুমিল্লার জমিন অনলাইন সংবাদসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে  ” কুমেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগ. ক্লিনিক ও প্যাথলজি দালালদের দখলে” শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ করা হয়।



সংবাদে বলা হয়, জরুরি বিভাগে সিনিয়র স্টাফ নার্স দুলাল চন্দ্র সুত্রধরের সাথে দালালদের সক্ষতা রয়েছে । তিনি পুলিশ ক্লিয়ারেন্স নথিপত্র পরিচালকের অনুমতি ছাড়াই ওনার কাছে রেখে এসবের বিনিময়ে লাখ লাখ টাকা অবৈধ পন্থায় আয় করে যাচ্ছে। তিনি হাউজিং এস্টেট এলাকায় গড়ে তুলেছেন বিলাশবহুল বাড়ি।




এসব তথ্য মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। একটি স্বার্থান্বেষী মহল  অসৎ উদ্যেশে প্রতিবেদককে মিথ্যা ও ভূল তথ্য দিয়ে ফয়দা লুটার চেষ্টা করেছে। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ঐতিহ্য ও সুনাম নষ্ট করার চেষ্টা চালিয়ে আসছে।






প্রকৃত পক্ষে বর্তমান পরিচালক ডা. শেখ ফজলে রাব্বি

মহোদয় যোগদানের পর বিগত  সময়ের চেয়ে জরুরি বিভাগসহ হাসপাতালের প্রতিটি ওয়ার্ডের সেবার চিত্র  পাল্টেছে। আর দালাল রীতিমতো ধরা পড়ছে। কয়েকজনকে সাজা দিয়ে জেলে পাঠিয়েছে মেজিস্ট্রেট। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স নথিপত্র ২০২০ সালের ১৫ জুলাই পরিচালক মহোদয়ের এক অফিস আদেশে সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করছি। যার স্মারক নং কুমেক. হাস/ শা-১/২০২০/ ১৫৬০/৫






হাউজিং এস্টেট এলাকার বাড়ির মালিক ২০ জন। আমার অংশটি জিপিএফ ও ব্যাংক লোনের মাধ্যমে ক্রয় করা হয়েছে। যার ঋণ প্রতি মাসে আমি পরিশোধ করে থাকি। প্রজাতন্ত্রের একজন কর্মচারী হিসাবে সরকারি দায়িত্ব পালনে আমি সর্বদা সচেষ্ট আছি।






— দুলাল চন্দ্র সুত্রধর

সিনিয়র স্টাফ নার্স

কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।