‘যুবকরা আগামীর বাংলাদেশ নেতৃত্ব দিবে’

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশ: ১ মাস আগে

 

 

ভিএসও পৃথিবীব্যাপী গঠনতান্ত্রিক উন্নয়ন ও ইতিবাচক সামাজিক পরিবর্তন সাধনের জন্য সম্প্রদায়ভিত্তিক, জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বেচ্ছাসেবীদের নিয়োজিত করে।

গত ১০ মার্চ কুমিল্লা ক্লাব মিলনায়তনে জাতীয় সেচ্ছাসেবক পুরষ্কার ২০২৩ অনুষ্ঠিত হয়। এতে চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে শ্রেষ্ঠ ভলান্টিয়ারদের সম্মাননা প্রদান করা হয় এবং চট্রগ্রাম বিভাগীয় যুব ফোরাম কমিটি গঠন করা।

প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন: প্রফেসর ড.মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা।

সভাপতিত্ব করেন মালিক খসরু পিপিএম, প্রাক্তন এআইজি,বাংলাদেশ পুলিশ। বিশেষ অতিথি হিসাবে ছিলেন মো: শামসুজ্জামান উপ পরিচালক যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, কুমিল্লা। অ্যাড. মাহবুবুর রহমান সাবেক সাধারণ সম্পাদক, কুমিল্লা আইনজীবী সমিতি। মো : শফিকুর রহমান প্রজেক্ট ম্যানেজার ভিএসও বাংলাদেশ

সঞ্চালনায় ছিলেন যুব ফোরাম চট্রগ্রাম বিভাগের নবনির্বাচিত সভাপতি ঈমাম হুসাইন

২০২৩ সালে চট্টগ্রাম বিভাগের সেরা ০৫ জন স্বেচ্ছাসেবক যুব এবং চট্টগ্রাম বিভাগের ১১ টি জেলায় ৩ জন করে সেরা যুব স্বেচ্ছাসেবক কে পুরস্কৃত করা হয়। পুরষ্কার গ্রহণ করেন জাতীয় যুব সংসদ বাংলাদেশের সদস্য ও বীরমুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ এ.কে.এম আলকাসুর রহমান কোকা স্মৃতি পাঠাগার ও সাইন্স ক্লাবের উদ্যোক্তা ও সাধারণ সম্পাদক, সিসিএন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের মেধাবী ছাএ রোটা: বশির আহম্মেদ।

অনুষ্ঠানে কুমিল্লা জেলা যুব ফোরাম এর কমিটি গঠন করা হয়। এতে সভাপতি হিসেবে মনোনীত হয়েছেন জাতীয় যুব সংসদ বাংলাদেশ এর যুগ্ম মহাসচিব রাহাত চৌধুরী ও মুরাদনগর উপজেলার কড়ইবাড়ি যুব সমাজকল্যাণ সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক শরিফুজ্জামান সরকার।

চট্টগ্রাম জেলা কমিটিও ঘোষণা করা হয় অনুষ্ঠানে। এতে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন জাতীয় যুব সংসদ বাংলাদেশ এর সাংগঠনিক সম্পাদক ওমে সানি শুভ ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন চট্টগ্রাম ইপসার সংগঠক শাহাদাত হোসেন।

চট্টগ্রাম বিভাগীয় যুব ফোরাম এর কমিটি গঠনে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন পাঠাগার আন্দোলন বাংলাদেশ ও জাতীয় যুব সংসদ বাংলাদেশ এর উদ্যোক্তা ও কেন্দ্রীয় প্রেসিডেন্ট জাতীয় যুব পুরস্কার প্রাপ্ত যুব সংগঠক মোঃ ইমাম হোসাইন ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন চট্টগ্রাম স্বপ্ন ও আগামী সংগঠনের সংগঠক সোহেল হোসেন মুন্না।

এছাড়াও চট্টগ্রাম বিভাগের ১১টি জেলায় ১টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ১টি কমিউনিটি ক্লিনিক কে মডেল হিসেবে গড়ে তুলতে একযোগে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন চট্টগ্রাম বিভাগের স্বেচ্ছাসেবক যুবরা।