‘বাংলাদেশে জুলাই আসছিলো বহু মত, বহু পথ, বহু স্বভাব, বহু পোষাকের দেশ হিসাবে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর জন্যই। এইখানে মোরাল পুলিশিংয়ের দায়িত্ব কাউকে দেওয়া হয় নাই। ’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘দাঁড়ি-টুপি-বোরখাকে যখন স্টিগমাটাইজ (হেয়) করা হইছিল, তখন প্রতিবাদ করছিল বাংলাদেশ। আজকে উল্টাদিকে যখন স্টিগমাটাইজ করা হচ্ছে তখনও বাংলাদেশকে প্রতিবাদ করতে দেখে আশাবাদী হই।’
উপদেষ্টা ফারুকী লিখেছেন, “সকল প্রকার মিসোজিনিকে (নারীবিদ্বেষ) সোজা বাংলায় ‘না’! আগেও না, আজকেও না, ভবিষ্যতেও না। ধন্যবাদ। ”
ওড়না পরা নিয়ে এক শিক্ষার্থীকে হেনস্তায় অভিযুক্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক কর্মচারীকে ছাড়াতে বুধবার (৫ মার্চ) রাতে শাহবাগ থানায় মব (দলবদ্ধ বিশৃঙ্খলা) করা হয়। পরে অবশ্য ওই ব্যক্তি আদালত থেকে জামিন পান। তাকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেয় মবে অংশ নেওয়া লোকেরা। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে।
এই প্রেক্ষাপটে দেওয়া পোস্টের সংযুক্তিতে ফারুকী বলেন, ‘হাসিনা কুমিরের যে বাচ্চা বারবার দেখাইয়া ক্ষমতা আঁকড়ে ছিল, সেই বাচ্চা উৎপাদন কইরা তার উপকার কারা করছেন?’