‘শেকড়কে ভুলে গেলে চলবে না, গবেষণা বাড়াতে হবে’

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশ: ২ মাস আগে

শেকড়কে ভুলে গেলে চলবে না। বাংলা ভাষার উপর গবেষণা বাড়াতে হবে। সেটা কুমিল্লা থেকে শুরু হোক। সাহিত্যের মানুষ হিসাবে জীবনের শেষ সময়ে এ দাবী রেখে গেলাম। রফিক আমার বন্ধু। তিনি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষার রূপকার। আন্দোলন সংগ্রামে কুমিল্লা ছিলো সবার আগে। অনুষ্ঠানে শনিবার তিননদী পরিষদের ২১ দিন ব্যাপী অনুষ্ঠানের ১৭তম আসরে এসব কথা বলেন অধ্যাপক সেলিনা রহমান ওপেল।

তিননদী পরিষদের সভাপতি আবুল হাসানাত বাবুল এর সভাপতিত্বে অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন আবৃত্তি সংগঠন শব্দশ্রুতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা, পূর্বাশা ও মধুমিতা কচি-কাঁচার মেলার উপদেষ্টা অধ্যাপক দীলিপ পোদ্দার।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন সাপ্তাহিক অভিবাদন এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক পারভীন হাসানাত। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন অধ্যাপক রাহুল তারণ পিন্টু ও সুমাইয়া হাসানাত সময়।

প্রসঙ্গত, ১৯৮৪ সাল থেকে কুমিল্লা নগর শিশু উদ্যানের জামতলায় পহেলা ফেব্রুয়ারি থেকে ২১ ফেব্রুয়ারি একুশকে স্মরণ করছে। প্রতিদিন একুশের কথা আর কবিতায় মুখর হয় শিশু উদ্যান। ৪১বছরে পা দিয়েছে তিননদী পরিষদ। প্রতিদিন বিকাল ৪টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিশু কিশোররা জমতলার মুক্ত মঞ্চে সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় অংশ গ্রহণ করেন।

শেকড়কে ভুলে গেলে চলবে না। বাংলা ভাষার উপর গবেষণা বাড়াতে হবে। সেটা কুমিল্লা থেকে শুরু হোক। সাহিত্যের মানুষ হিসাবে জীবনের শেষ সময়ে এ দাবী রেখে গেলাম। রফিক আমার বন্ধু। তিনি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষার রূপকার। আন্দোলন সংগ্রামে কুমিল্লা ছিলো সবার আগে। অনুষ্ঠানে শনিবার তিননদী পরিষদের ২১ দিন ব্যাপী অনুষ্ঠানের ১৭তম আসরে এসব কথা বলেন অধ্যাপক সেলিনা রহমান ওপেল।

তিননদী পরিষদের সভাপতি আবুল হাসানাত বাবুল এর সভাপতিত্বে অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন আবৃত্তি সংগঠন শব্দশ্রুতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা, পূর্বাশা ও মধুমিতা কচি-কাঁচার মেলার উপদেষ্টা অধ্যাপক দীলিপ পোদ্দার।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন সাপ্তাহিক অভিবাদন এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক পারভীন হাসানাত। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন অধ্যাপক রাহুল তারণ পিন্টু ও সুমাইয়া হাসানাত সময়।

প্রসঙ্গত, ১৯৮৪ সাল থেকে কুমিল্লা নগর শিশু উদ্যানের জামতলায় পহেলা ফেব্রুয়ারি থেকে ২১ ফেব্রুয়ারি একুশকে স্মরণ করছে। প্রতিদিন একুশের কথা আর কবিতায় মুখর হয় শিশু উদ্যান। ৪১বছরে পা দিয়েছে তিননদী পরিষদ। প্রতিদিন বিকাল ৪টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিশু কিশোররা জমতলার মুক্ত মঞ্চে সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় অংশ গ্রহণ করেন।